সরকারের ‘পুনঃনির্মাণ’ কর্মসূচির অধীনে মোট দুই লাখ ৪৩ হাজার ২৯৭ জন অনথিভুক্ত অভিবাসীকে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। যা এই মাসের শেষ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হামজাহ জয়নুদিন।
মালয়েশিয়ার দেয়া তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত দুই লাখ ৮২ হাজার ৫৬১ জন অনথিভুক্ত অভিবাসী এই প্রোগ্রামের জন্য নিবন্ধিত হয়েছে। এর মাধ্যমে স্বেচ্ছায় তাদের বাড়িতে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হয়েছে। হামজাহ বলেন, ‘এই অভিবাসীদের মধ্যে অনেকেই নথি ছাড়াই এসেছে। বৈধ নথিপত্র বা অভিবাসন বিষয়ক যাচাইকরণ ছাড়াই তারা এখানে অবস্থান করছেন।’
সরকারের ‘পুনঃনির্মাণ’ কর্মসূচির অধীনে মোট দুই লাখ ৪৩, ২৯৭ জন অনথিভুক্ত বা ‘অবৈধ’ অভিবাসীকে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। যা এই মাসের শেষ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হামজাহ জয়নুদিন।
মালয়েশিয়ার দেয়া তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত দুই লাখ ৮২ হাজার ৫৬১ জন অনথিভুক্ত অভিবাসী এই প্রোগ্রামের জন্য নিবন্ধিত হয়েছে। এর মাধ্যমে স্বেচ্ছায় তাদের বাড়িতে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হয়েছে। হামজাহ বলেন, ‘এই অভিবাসীদের মধ্যে অনেকেই নথি ছাড়াই এসেছে। বৈধ নথিপত্র বা অভিবাসন বিষয়ক যাচাইকরণ ছাড়াই তারা এখানে অবস্থান করছেন।’কাম্পুং আনাক কুরাউতে এক সমাবেশে সাংবাদিকদের তিনি বলেন ‘প্রক্রিয়াটি এই মাসের শেষের দিকে শেষ হবে। এবং যথারীতি আমরা যে কেউ (অনথিভুক্ত অভিবাসী) এই নিয়মটি মানতে অস্বীকার করেছে, তাদের বিরুদ্ধে দৃঢ ব্যবস্থা নেব। পাশাপাশি নিয়োগকারীরা, যারা তাদের অবৈধভাবে নিয়োগ দেয়, তাদের আদালতের মুখোমুখি দাঁড় করানো হবে।’
লারুটের এমপি হামজাহ আরও যোগ করেন, ‘নথিভুক্ত অভিবাসীরা বাড়িতে পাঠানোর জন্য নিবন্ধন করতে পারে বা জনশক্তি পুনর্নির্মাণ প্রোগ্রামের মাধ্যমে আইনত কাজ করার জন্য আবেদন করতে পারে। প্রাথমিকভাবে আমরা প্রায় দুই লাখ অনিবন্ধিত অভিবাসীর সাড়া আশা করেছিলাম। কিন্তু এখন অভিবাসী যারা ফিরে যেতে চায় বা আবার কাজ করতে চায় তাদের সংখ্যা চার লাখে ছুঁয়েছে।’
আরো পড়ুন:
মালয়েশিয়ায় শরণার্থীদের ওপর অমানবিক আচরণ করা হয়
সরকার চলতি বছরের এ পর্যন্ত প্রায় এক বিলিয়ন মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত রাজস্ব আদায় করেছে। যার মধ্যে অনেকেই এই কর্মসূচির আওতাভুক্ত।
এদিকে বাড়িতে যাওয়ার জন্য প্রোগ্রামে যোগদানের শর্তগুলির মধ্যে রয়েছে; সেসকল আবেদনকারীদের অবশ্যই তাদের দূতাবাস দ্বারা অনুমোদিত বৈধ ভ্রমণ নথি থাকতে হবে। এবং তাদের দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য ফ্লাইট বা ফেরির টিকিট থাকতে হবে বলে জানান হামজাহ।
অন্যদিকে হামজাহ সতর্ক করে বলেছেন, থাইল্যান্ডে মেডিকেল গাঁজাকে বৈধ করার পদক্ষেপের পর মালয়েশিয়া-থাই সীমান্তে নিয়ন্ত্রণ কঠোর করা হবে।
সূত্র: ফ্রি মালয়েশিয়া টুডে